The Fact About ঢাকার বিখ্যাত শর্মা That No One Is Suggesting
The Fact About ঢাকার বিখ্যাত শর্মা That No One Is Suggesting
Blog Article
৭৪. গোপীবাগের খাজা হালিম ও টিটির কাচ্চি।
বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ ধ্বংসপ্রায় বড় কাটরা ইমারতকে সংরক্ষণ ও সংস্কারের জন্য অধিগ্রহণ করতে চাইলেও মালিকদের বাধার কারণে তা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে এটি হোসাইনিয়া আশরাফুল উলুম মাদ্রাসার তত্ত্বাবধানে রয়েছে। প্রতিদিন সকাল ৮ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত বড় কাটরা দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে।
প্রত্যেক কাওয়াল প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম ধরে দরগা ও খানকাহের সঙ্গে যুক্ত থাকে, তারা ওরসে যায়, প্রতি মাসে সেখানে পরিবেশনা করতে হয়।
১. বেচারাম দেউরীর নান্না বিরিয়ানির মোরগ-পোলাও।
ভারতের উগ্র বর্বর দর্শকরা আমাদের টাইগার রবির উপর হামলা করেছে । মধ্যাহ্নভোজ বিরতির সময় বৃষ্টি নামতে শুরু করলে গ্যালারির ভেতর দিকে চলে যান বাংলাদেশের এ সমর্থক তখন স্থানীয় কিছু সমর্থকের... ...বাকিটুকু পড়ুন
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
বাংলাদেশের সবচেয়ে শিক্ষিত সরকার প্রধান ড. মোহাম্মদ ইউনুস ঢাকার বিখ্যাত শর্মা এবং তিনি বিশ্বে সবচেয়ে পরিচিত। সবচেয়ে বেশী সময় সরকার প্রধান থাকা শেখ হাসিনা গণহত্যা করে দেশে ছেড়ে পালিয়েছেন। তাঁর ভক্তগণ... ...বাকিটুকু পড়ুন
৭. নবাবপুর রোডে হোটেল স্টারের খাসির লেকুশ, চিংড়ি, ফালুদা।
আজ থেকে ৭০০ বছর আগে কাওয়ালিতে হামদ, নাথ, মানকাবাদ এবং গজলও উপস্থাপন করা হতো।
বিসমিল্লাহ কাবাব, ১০৪ কাজী আলাউদ্দিন রোড (নাজিরা বাজারের পাশে)।
লালবাগের কেল্লা। মোগল আমলের ঐতিহাসিক স্থাপনাটি পুরান ঢাকার ঐতিহ্যময় স্থানের মধ্যে অন্যতম। সম্রাট আওরঙ্গজেবের ৩য় পুত্র আযম শাহ ১৬৭৮ সালে এর নির্মান কাজ শুরু করেন। কিন্তু দূ্র্গের কাজ হাত দেবার ১বছরের মাথায় মারাঠা বিদ্রোহ শুরু হয় আওরঙ্গজেব পুত্রকে দিল্লি ডেকে পাঠান।এরপর ১৬৮০ সালে অসম্পূর্ণ কাজে হাতে দেন সুবেদার শায়েস্তা খান। এর মধ্যে ১৬৮৪ সালে শায়েস্তা খানের কন্যা পরীবিবি মারা গেলে তিনি দুর্গ কে অপয়া মনে করে এর নির্মান কাজ স্থগিত করেন। এই পরীবিবিকে সমাহিত করা হয় দরবার হল ও মসজিদের ঠিক মাঝখানে উক্ত স্থান বর্তমানে পরিবিবির মাজার নামে পরিচিত। বর্তমান কেল্লা চত্বরে তিনটি স্থাপনা রয়েছে-কেন্দ্রস্থলের দরবার হল ও হাম্মাম খানা,পরীবিবির সমাধি,উত্তর পশ্চিমাংশের শাহী মসজিদ। এছাড়া দক্ষিণ-পূবাংশে কিছু সুদৃশ্য ফটক রয়েছে।
৮২. গুলশান ২ এর মোড়ে ঝালমুড়িওয়ালার টমেটো মাখানো।
সম্রাট আওরঙ্গজেবের পুত্র সুবেদার শাহজাদা মোহাম্মদ আজমের শাসনামলে এটি প্রতিষ্ঠা পেয়েছিল বলে তার নামানুসারেই এলাকাটির নাম রাখা হয় ‘আজিমপুর’। অবশ্য ভিন্ন একটি সূত্রমতে, আওরঙ্গজেবের নাতি শাহজাদা আজিম-উশ-শানের নামানুসারেই এই মহল্লাটি আজিমপুর নামে অভিহিত হয়।
প্রকাশিত: ০১:৩০ পিএম, ১৪ জানুয়ারি ২০২০
Report this page